যাদুঘরে সংরক্ষণের জন্য গৌতম বুদ্ধের ভাস্কর্য প্রদান

মুন্সীগঞ্জ ঘুরে বৌদ্ধ বিহার দেখে গেলেন বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘের নেতৃবৃন্দরা। সোমবার দুপুরে সংঘটির নেতৃবৃন্দ সদর উপজেলার রামপালের রঘুরামপুর গ্রামে আবিস্কৃত বৌদ্ধ বিহারটি দেখতে আসেন। এ সময় তারা বিহার প্রাঙ্গণে একটি গাছের চারা রোপণ করেন। পরে বিহার প্রাঙ্গণে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা হয়।

আলোচনা শেষে বাংলাদেশ বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘের সভাপতি সংঘনায়ক শুদ্ধানন্দ মহাথের শ্রীনগর উপজেলায় বিক্রমপুর যাদুঘরে সংরক্ষণের জন্য সপ্তম শতাব্দিতে তৈরি গৌতম বুদ্ধের একটি ভাস্কর্য (মূর্তি) অগ্রসর বিক্রমপুর ফাউন্ডেশনের সভাপতি ড. নূহ-উল-আলম লেনিনের হাতে তুলে দেন।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, বৌদ্ধ বিহার খনন প্রকল্পের পরিচালক ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক সুফি মোস্তাফিজুর রহমান, বাংলাদেশ বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘের মহাসচিব প্রকৃতি রঞ্জন বড়ুয়া (পিআর বড়ুয়া), সিনিয়র সহ সভাপতি প্রফেসর ড. বিকিরণ প্রসাদ বড়ুয়া, সহ সভাপতি রনজিত কুমার বড়ুয়া ও নন্দিতা বড়ুয়া, যুগ্ম মহাসচিব দেবপ্রিয় বড়ুয়া, সাংগঠনিক সচিব অনুপম বড়ুয়া, অগ্রসর বিক্রমপুর ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রকাশিত ত্রৈমাসিক পত্রিকার সম্পাদক অধ্যাপক ঝর্ণা রহমান, করুণা নন্দ খের, সুমনা নন্দ খের, শায়লা রহমান তিথি, অগ্রসর বিক্রমপুর ফাউন্ডেশনের দপ্তর সম্পাদক নাসির উদ্দিন জুয়েল, প্রচার সম্পাদক খান নজরুল ইসলাম হান্নান, মুন্সীগঞ্জ কেন্দ্রের সভাপতি অধ্যক্ষ জাহাঙ্গীর হাসান প্রমুখ।

বাংলাদেশ বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘের যুগ্ম মহাসচিব দেবপ্রিয় বড়ুয়া জানান, ধারণা করা হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের মূর্তিটি সপ্তম শতাব্দিতে তৈরি এবং এটি কষ্টি পাথরের। এর ওজন প্রায় ১৫-২০ কেজি।

নয়া দিগন্ত

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.